সোনারগাঁয়ে ১১ শিক্ষার্থী আহত শিক্ষকের ব্যত্রাঘাতে গ্রেফতার শিক্ষক
নিজস্ব প্রতিনিধিঃ গত বুধবার নারায়াণ গঞ্জ সোনারগাঁও উপজেলা
জামপুর ইউনিয়ণের এলাকায় মহজমপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে ৭ম শ্রেনীর ১১জন
শিক্ষার্থী এক জন শিক্ষকের ব্যাত্রাঘাতে আহত অবস্তায় তালতলা বাজারে
ইসলামীয়া হ্সপিটাল এন্ড ডায়াগনষ্টিক লিঃ ৫ জন ও ৬ জন অন্যায়ন্য
হাসপাতালে চিকিৎসা দিন রয়েছে। জানাগেছে সুলতান এর মেয়ে
নাদিয়া (১২) রহিমের মেয়ে ইরিন (১৪) সাহবদ্দিনের মেয়ে রাত্ররি (১২)
মোহসিনের মেয়ে বুশরা (১৪) সুলতানের মেয়ে সনিয়া (১৩) সহ মোট
১১জন কোমল মতি শিক্ষার্থী দের উক্ত বিদ্যালয়ের বাংলা ২য় পত্রের শিক্ষক
মোঃ হাবিবুল্লাহ মাস্টার এলোপাথারি ভাবে ব্যাত (চিকন লাঠি) দিয়ে
আঘাত করলে ঘঠনা স্থলে দুই জন জ্ঞান হারিয়ে ফেলে তাদের সহ প্রজাক্রমে
সকলকে চিকিৎসার জন্য বিভিন্ন হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। জরুরী
বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক মোঃ আরিফ হোসেন বলেন রোগীরা
এখানে যারা আছে সবাই আসঙ্খকা মুক্ত স্বাভাবিক আছে বিকালে বাড়ি
যেতে পারবে। এই ঘটনায় এলাকাবাসি ও অভিবাকরা বিক্ষোব মিছিল এবং
পদত্যাগ দাবী করেন প্রধান শিক্ষক সহ অভিযোক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে। টানা
দুপুর ১২ টা থেকে ৪টা পর্যন্ত উত্তেজনা বিরাজ করছিল বিদ্যালয়ে ।
দারোঘা নারায়ণ পরিস্তিতি নিয়ন্তনে রাখে পরে বিদ্যালয়ে একে একে
উপস্থিত হন ইউপি চেয়ারম্যান উপজেলা শিক্ষা অফিসার, থানা অফিসার
ইনচার্জ (তদন্ত) ,সহকারি কমিশনার (ভুমি), উপজেলা নির্বাহী
অফিসার। ইউএনও আবু নাছের ঞুয়া শিক্ষক হাবিবুল্লাহ মাস্টারকে
স্থায়ী বহিস্কার করে এবং ফৌজদারি অপরাধে কারাগারে প্রেরন করেন ।
প্রধান শিক্ষকের বিরুধে তদন্ত করে ব্যবস্তা নেওয়া হবে বলে আসস্থ করেন।
এলাকাবাসির একাধিক অভিযোগে পাওয়া গেছে কয়েক বসৎর যাবৎ এই
বিদ্যালয়ে অনিয়ম দুরনীতি করে আসছে। উল্যেখ এস,এস,সি পরিক্ষায়
অতিরিক্ত টাকা আদাই, কোচিং এর নামে ব্যবসা, বিভিন্ন অজুহাতে
অর্থ আত্তসাত, নির্দিষ্ট এক প্রকাশনার গাইড বই ক্রয় করতে বাধ্যকরা,
বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটি গঠন নিয়ে বিশৃংক্ষলা। সুশিল সমাজে
প্রাণে দাবি শিক্ষা মন্ত্রির কাছে সঠিক তদন্ত করে দুশিদের শাস্ত্রিদিয়ে অত্র
বিদ্যালয় থেকে বিতারি করে বিদ্যালয়ে সুশিক্ষার পরিবেশ সৃষ্টি করে দেওয়া
জন্য।